+8801309106389
     প্রতিষ্ঠাতা: মরহুম মাওলানা আবদুল মাবুদ
প্রতিষ্ঠানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
পটভূমিঃ মাদ্রাসাটি মাওলানা আবদুর রহমান সাহেব প্রথমে ফোরকানিয়া মাদ্রাসা হিসেবে শুরু করেন ১৯৫৭ সালে। তারপর অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়ে ২০১৯ সালে মদ্রিাসাটি এমপিও ভুক্ত হয়। এ মাদ্রাসাটি দীর্ঘদিন ধরে মরহুম রফিকুল আলম চৌধুরী প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে আসছিলেন। তার মৃত্যুর পর তার ছেলে রাফায়াত মোহাম্মদ আয়াত বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে আসছিলেন।
মাদ্রাসার নামঃ আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, হযরত ছোট হুজুর কেবলা (রহ:) উপরিউক্ত হাদিছের বাস্তবায়ন, সমাজের পিছিয়ে পড়া অনগ্রসর নারী সমাজকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার অভিষ্ট লক্ষ্যে নিজ বাড়ীর সামনে নিজস্ব জায়গায় এ মহিলা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। অনেক চিন্তা ভাবনা করে উপমহাদেশের অন্যতম আধ্যাত্মিক সাধক, ইমামুত ত্বরিক্বত, ইমামে রব্বানী, মোজাদ্দেদে আলফে সানী, শেখ আহমদ ফারুকী চরহিন্দি (রহ:) এর নামানুসারে প্রথমে অত্র মাদ্রাসার নামকরণ করেন, “গারাংগিয়া ইসলামিয়া রব্বানী বালিকা মাদ্রাসা”। কিন্তু কালের পরিক্রমায় ভবিষ্যতে উচ্চতর শ্রেণি খোলার সুদূর প্রসারী চিন্তা-ভাবনা থেকে আলহাএ.টি.এম মমতাজুল ইসলামের পরামর্শে ও সবার সম্মতিক্রমে মাদ্রাসার নাম আংশিক পরিবর্তন করে ‘বালিকা’ এর স্থলে ‘মহিলা’ স্থাপন করতঃ “গারাংগিয়া ইসলামিয়া রব্বানী মহিলা মাদরাসা” চুড়ান্ত নামকরণ করা হয়। তদানুযায়ী সরকারী ভাবে তা প্রচারিত ও প্রতিষ্ঠিত।

অবস্থানঃ চট্টগ্রাম জেলার সাতকানিয়া উপজেলার অন্তর্গত ‘দরবারে আলীয়া গারাংগিয়া শরীফ’ সকলের কাছে একটি সুপরিচিত নাম। সাতকানিয়া উপজেলা সদর থেকে দক্ষিণ দিকে ডলু নদীর পাড় দিয়ে (০৪) চার কি.মি এবং চট্টগ্রাম-কক্স বাজার মহাসড়ক লোহাগাড়া উপজেলার তেওয়ারী হাটস্থ দরবারের প্রধান গেইট থেকে শাহ্ মজিদিয়া রোড হয়ে সোজা পশ্চিম দিকে ৫ কি.মি দূরে হাতিয়া তটনী ও ডলু নদীর পরিবেষ্টিত দরবারে আলীয়া গারাংগিয়া কমপ্লেক্সে অবস্থিত এটি একটি অন্যতম দ্বীনি নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। নদী বিধৌত ডলু নদীর পাড়ে সুন্দর, মনোরম, স্বাস্থ্যকর ও ছিমছাম পরিবেশে দৃষ্টি নন্দন মনোলোভা এ প্রতিষ্ঠান।

মহিলা মাদ্রাসার কার্যক্রমঃ উপরিউক্ত বিষয়ের আলোকে হযরত ছোট হুজুর কেবলা (রহ:) সর্ব প্রথম ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে মহিলা মাদ্রাসার কার্যক্রম শুরু করেন। সৌভাগ্যবতী প্রথম ছাত্রীদের মধ্যে তাঁর পুত্রের ঘরের নাতনী মোছাম্মৎ খালেদা আক্তার ও কন্যার ঘরের নাতনী মোছাম্মৎ জাহেদা আক্তারের নাম উল্লেখযোগ্য। তখন আলাদাভাবে শ্রেণি কক্ষ তৈরি না করেই ঐতিহ্যবাহী গারাংগিয়া মাদ্রাসায় বিকাল বেলায় পাঠদান কার্যক্রম চলছিল। ছাত্রী সংখ্যা ও শ্রেণি সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে তিনি আলাদা মহিলা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার কথা চিন্তা করেন।

মাদরাসার অবকাঠামো নির্মানঃ দিন দিন ছাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি ও শিক্ষক - শিক্ষিকার প্রয়োজনীয়তা উপলদ্ধি করায় হযরত ছোট হুজুর কেবলা (রহ:) গারাংগিয়া আলীয়া মাদ্রাসা সংলগ্ন পূর্ব পার্শে স্বীয় জায়গায় ধানী জমি ভরাট করে ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দে ১০ কক্ষ বিশিষ্ট বেড়া নির্মিত টিন শেডের একটি মাদ্রাসা নির্মাণ করেন। কিন্তু ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দের প্রলয়ংকরী ঘুণিঝড়ে তা সম্পূর্ণরূপে বিধস্ত হয়ে যায়। তৎপ্রেক্ষিতে গারাংগিয়া আলীয়া মাদ্রাসা ভবনে শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকে।
ইতোমধ্যে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসের ২৩ তারিখ পবিত্র রমজান মাসের প্রথম খতমে তারাবীর নামাজে হযরত ছোট হুজুর কেবলা (রহ:) হার্ট এ্যাটাকে আক্রান্ত হন এবং পরবর্তীতে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর সকালে বার্ধক্যজনিত রোগে ইন্তেকাল করে মহান আল্লাহর পরম সান্নিধ্যে চলে যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না----)। তখন আমরা সব ভাইয়েরা হযরত আব্বা হুজুর (রহ:) এর আরাধ্য ও অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করার সিদ্ধন্ত গ্রহণ করি। ইতোপূর্বে উল্লেখিত স্থানে ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে আব্বা হুজুর (রহ:) এর জীবদ্দশায় তৎকালীন যোগাযোগ মন্ত্রী জনাব কর্ণেল (অব:) অলী আহমদ বীরবিক্রম এর মাধ্যমে ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয় এবং বর্তমান মাদ্রাসা ভবনের পশ্চিম পার্শে ছয়টি পাকা পিলার নির্মাণ করা হয়। পরবর্তীতে হযরত ছোট হুজুর কেবলা (রহ:) এর ইন্তেকালের পর চরম বৈরী ও প্রতিক‚ল অবস্থার মধ্যে আমরা ভাইয়েরা সম্মিলিত উদ্যোগ নিয়ে ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে ১৫০ ফুট পূর্ব-পশ্চিম ও উত্তর - দক্ষিণ এল (খ) সাইজের বহুতল বিশিষ্ট মাদ্রাসার একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু করি। সর্ব সাধারণ বিশেষ করে হযরত ছোট হুজুর কেবলা (রহ:)এর ভক্ত মুরিদানদের সার্বিক সহযোগীতায় প্রায় বিশ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সে বৎসরেই প্রথম তলার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়।

অবকাঠামো উন্নয়নঃ পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে মাদ্রাসার একাডেমিক ভবনের ভৌত অবকাঠামো তথা প্রথম তলার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। তৎপরবর্তীতে ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দের প্রথম দিকে মাদ্রাসার দ্বিতল ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয় এবং ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে পূর্বাংশের দ্বিতল ভবনের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। ২০০০-২০০১ অর্থ বৎসরে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে ফ্যাসেলিটিজ বিভাগের সহযোগীতায় সতের লক্ষ টাকা ব্যয়ে মাদ্রাসার পূর্ব-দক্ষিণ পার্শে ৯০ ফুট লম্বা একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়। ২০০৪ খ্রিস্টাব্দে মূল একাডেমিক ভবনের পূর্বাংশের দ্বিতল ভবনকে পনের লক্ষ টাকা ব্যয়ে আমাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ত্রিতল ভবনে উন্নীত করা হয়। তৎপরবর্তীতে ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে প্রায় দশ লক্ষ টাকা ব্যয়ে উত্তর পার্শের দ্বিতল ভবনকে ৫৫ ফুট দীর্ঘ ত্রিতল ভবনে উন্নীত করা হয়। তাছাড়া ক্রমবর্র্ধমান ছাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে শ্রেণি কক্ষের সংকুলান না হওয়াই আই.ডি.বি ভবনকে দ্বিতল ভবনে উর্ধ্বোমূখী সম্প্ররসারণের কাজ সরকারী পর্যায়ে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। সর্বোপরি হোস্টেলে অবস্থানরতা নিবাসী ছাত্রী ও সাধারণ ছাত্রীদের নামাজ আদায়ে অসুবিধ হেতু ২০০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে দ্বিতল বা ত্রিতল ভবনের উপর একটি মহিলা মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। নিরলস প্রচেষ্টার ফলে আল্লাহ পাক সুবহানাহুর অশেষ মেহেরবানিতে সোনাকানিয়ার বিশিষ্ট দানবীর ইঞ্জিনিয়ার জিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ্ব নূর আহমদ সাহেবের একক অর্থায়নে প্রায় পনের লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২০১০ খ্রিষ্টাব্দের প্রথম দিকে নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করা হয়।

ছাত্রী নিবাসঃ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পর থেকেই মাদ্রাসার অবস্থান, পরিবেশ, সর্বোপরি যুগোপযোগি পাঠক্রম, পাবলিক পরীক্ষায় প্রতি বৎসর তুলনামূলক সর্বোচ্চ ভাল ফলাফল করায় দূর-দূরান্ত থেকে ছাত্রী-অভিভাবকদের কাছ থেকে বার বার অনুরোধ ও শুভানুধ্যায়ী মহলের চাপে বিগত ২০০৪ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে সর্ব সম্মতিক্রমে আমার জন্নাত বাসিনী মায়ের নামানুসারে পূর্ব পার্শের দ্বিতল ভবনে “মা হাজেরা ছাত্রী নিবাস” ইউনিট-১ নামীয় ছাত্রী নিবাসের উদ্বোধন করা হয়। পর্যায়ক্রমে ২০০৫ ও ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে আরো দুইটি ইউনিট চালুর মাধ্যমে মোট তিনটি ইউনিট চালু রয়েছে। পানি, বিদ্যুৎ, সংযুক্ত বাথ-টয়লেট সহ সার্বিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত উক্ত ছাত্রী নিবাসে বর্তমানে দূর -দূরান্ত থেকে আগত প্রায় ৮৭ জন ছাত্রী, একজন সুযোগ্য মাহিলা হোস্টেল সুপার, দুই জন মহিলা হোস্টেল সহকারী সুপার ও একজন মহিলা আয়ার সার্বক্ষণিক তদারকীতে ছাত্রী নিবাসটি পরিচালিত হচ্ছে। ২০১০ খ্রিস্টাব্দে ৪র্থ তলার পূর্বাংশে ৪র্থ ইউনিটের নির্মাণ কাজ শুরু করে তা ২০১১ খ্রিস্টাব্দে সম্পন্ন করা হয় এবং বর্তমানে ৪র্থ তলার উত্তর - পশ্চিম পার্শের নির্মাণ কাজ প্রায় সমাপ্তের পথে রয়েছে।

মাদ্রাসার পাঠক্রম, ফলাফল ও অনুমোদনঃ সুদক্ষ অধ্যক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা আরবি, বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও অন্যান্য বিষয় যতœ সহকারে পাঠদান এবং সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক মডেল টেস্টের মাধ্যমে ছাত্রীদের লেখা-পড়ার গুণগত মানোন্নয়নের ব্যবস্থা রয়েছে। দাখিল ও আলিম পাবলিক পরীক্ষায় প্রতি বৎসর শতভাগ পাশ ছাড়াও কেন্দ্র ভিত্তিক গুণগত মান সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। মাদ্রাসায় বর্তমান ছাত্রী সংখ্যা প্রায় আট শতাধিক। মাদ্রাসাটি বর্তমানে ফাজিল পর্যায়ে হলেও আলিম স্তর পর্যন্ত এম.পি.ও ভূক্ত। ০১/০১/১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দ হতে (স্মারক নং রিক/৭৯৩/৭ তারিখ ২৫/০৫/১৯৯৫ খ্রি.) দাখিল নবম শ্রেণীর পাঠ দানের অনুমতি, ০১/০১/১৯৯৫ খ্রি. হতে (স্মারক নং- রিক১০৬৪/০৫ তারিখ ২১/০৬/১৯৯৫ খ্রি.) দাখিল একাডেমিক স্বীকৃতি ও ১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দে এম.পি.ও ভ‚ক্ত হলেও একই বৎসর আওয়ামী লীগ জুন মাসে সরকার গঠন করলে পূর্ববর্তী সরকার কর্তৃক সদ্য এম.পি.ও ভ‚ক্ত করা সারা দেশের বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠনের এম.পি.ও বাতিল করায় পুনরায় নতুনভাবে এম.পি.ও ভূক্তির চেষ্টার ফলে ০১/০৪/১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দ হতে (স্মারক নং শাঃ৪/১জি-৫/৯৮/৬৭-শিক্ষা তারিখ ১৫/০৪/১৯৯৯ খ্রি) দাখিল স্তর এম.পি.ও ভুক্ত হয়। এ ব্যাপারে তৎকালীন শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত মন্ত্রী ও চট্টগ্রামের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ জনাব মরহুম আব্দুল মান্নান সাহেব সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সহযোগীতা ও অবদানকে সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করছি।
০১/০৭/২০০২ খ্রিস্টাব্দ হতে (স্মারক নং - রিক/১৪০৫/৯ তারিখ ৩১/০৭/২০০৩ খ্রি.) বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক আলিম ক্লাস পাঠ দানের অনুমতি লাভ করে এবং যাচাই - বাচাইয়ের পর ০১/০৭/২০০৪ খ্রি হতে (স্মারক নং- রিক/২৪/৯ তারিখ ২৭/০৬/২০০৫ খ্রি.) উপরিউক্ত বোর্ড থেকে আলিম স্তরের একাডেমিক স্বীকৃতি লাভে সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শাহ্ জাহান চৌধুরী আন্তরিক ভাবে সহযোগিতা করেন এবং তার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তৎপরবর্তীতে আলিম এম.পি.ও ভুক্তির জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যাচাই - বাছায়ের পর চুড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী জনাব মাহবুবুল আলম হানিফ, সি.ডি.এ -এর সম্মানিত চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম.এ ছালাম, সাতকানিয়ার কৃতি সন্তান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সম্মানিত সদস্য জনাব আমিনুল ইসলাম আমিন ও স্থানীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব মাওলানা আ.ন.ম শামশুল ইসলামের সর্বাত্মক সহযোগীতায় ২০১০ খ্রিস্টব্দের মে মাস হতে বর্তমান সরকার বাহাদুর অত্র মাদ্রাসা আলিম স্তরের এম.পি.ও ভুক্তির তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করেন। উল্লেখ্য যে, অত্র মাদ্রাসার অগ্রগামীতে মাওলানা মুহাম্মদ মাহমুদুল হক ও মাওলানা মুহাম্মদ ইদ্রিছ সাহেবের অবদান অনস্বীকার্য। বিশেষ করে বর্তমান সুযোগ্য অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ নূরুল আলম ফারুকী ছাহেবের অবদান অত্র মাদ্রাসার স্মৃতিতে চিরকাল অ¤øান হয়ে থাকবে।